নিজস্ব প্রতিবেদক:
একজন মানুষ হিসেবে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান জন্ম গ্রহন করলেন আবার মারাও গেলেন। জন্ম-মৃত্যুর এই স্বল্প সময়ের মাঝে নিজের সাহসীকতা আর প্রজ্ঞা দিয়ে বাংলাদেশের জনগনের কাছে অমর হয়ে রইলেন মন্তব্য করে বীরমুক্তিযোদ্ধা ও জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা সংসদসের সভাপতি ঈসমাইল হোসেন বেঙ্গল বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান আমাদের মাঝে অমর হয়ে রইলেন বহুদলীয় গণতন্ত্রের মহানায়ক হিসাবে।
একজন মানুষ হিসেবে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান জন্ম গ্রহন করলেন আবার মারাও গেলেন। জন্ম-মৃত্যুর এই স্বল্প সময়ের মাঝে নিজের সাহসীকতা আর প্রজ্ঞা দিয়ে বাংলাদেশের জনগনের কাছে অমর হয়ে রইলেন মন্তব্য করে বীরমুক্তিযোদ্ধা ও জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা সংসদসের সভাপতি ঈসমাইল হোসেন বেঙ্গল বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান আমাদের মাঝে অমর হয়ে রইলেন বহুদলীয় গণতন্ত্রের মহানায়ক হিসাবে।
বুধবার নয়াপল্টনস্থ যাদু মিয়া মিলনায়তনে ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৩৭তম শাহাদাতবার্ষিকী’ উপলক্ষে জিয়া সেনা কেন্দ্রীয় কমিটি আয়োজিত স্মরণ সভা, দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখছিলেন।
ঈসমাইল হোসেন বেঙ্গল বলেন, ১৯৮১ সালের ৩০মে জিয়াউর রহমানকে হত্যা করা হয়েছিল কিন্তু, তিনি পরাজিত হননি। আজ বাংলাদেশে শহীদ জিয়াকে পরাজিত করার ষড়যন্ত্র চলছে। শাসকগোষ্টি যখন মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা গণতন্ত্র হত্যা করে আবারো একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্র করছে তখন শহীদ প্রেডিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রয়োজনীয়তা জাতি মর্মে মর্মে উবলব্ধি করছে।
গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, সরকারের ভুল রাজনীতি রাষ্ট্রকে গভীর সঙ্কটে ফেলে দিয়েছে। সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে যাচ্ছে। জনগণ গণতান্ত্রিক ও মুক্ত সমাজ গঠনের স্বপ্ন পরিত্যাগ করে অগণতান্ত্রিক শক্তির আগমনে ভীত হয়ে পড়ছে। ভুল রাজনীতি চলতে থাকলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী অগণতান্ত্রিক রাজনীতির উত্থান ঘটতে পারে, যা হতে পারে ভয়ঙ্কর।
তিনি বলেন, দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় শহীদ জিয়া আজীবন অনুপ্রেরনার উৎস। শহীদ জিয়াউর রহমান আছেন এবং থাকবেন। কেউ তাকে মুছে ফেলা সম্ভব নয়। যতদিন গণতন্ত্র সংকটে থাকবে ততদিন শহীদ জিয়া বার বার আমাদের সামনে থাকবেন।
তিনি আরো বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জাতিকে পদপ্রদর্শন করেছেন। স্বল্প সময়ে বাংলাদেশকে একটি আধুনিক রাষ্ট্রে পরিনত করার চেষ্টা করেছেন। আজ তার চরিত্র হননের যে অপচেষ্টা চলছে তা সত্যই নিন্দনীয়।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মফিজুর রহমান লিটনের সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশগ্রহন করেন ডিএল সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন আহমেদ মনি, বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া, কল্যাণ পার্টি মহাসচিব এম. এম. আমিনুর রহমান, লেবার পার্টি মহাসচিব হামদুল্লাহ আল মেহেদী, এনডিপি ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা, এনপিপি প্রেসিডিয়াম সদস্য এম. ওয়াহিদুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মোহাম্মদ ফরিদউদ্দিন, ন্যাপ ঢাকা মহানগর সদস্য সচিব মো. শহীদুননবী ডাবলু, সাবেক ছাত্রনেতা এম.এন. শাওন সাদেকী, যুব মিশন সভাপতি আবদুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ।