শহরপ্রতিনিধিঃ
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ফেনী জেলা শাখার নতুন কমিটি নিয়ে চলছে জোর আলোচনা। ঈদের আগেই বা দুই-একদিন পর নতুন কমিটি ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে বলে দল সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে। এদিকে নতুন কমিটিতে স্থান পেতে জোর চেষ্টা-তদবির চালাচ্ছেন সম্ভাব্য পদপ্রত্যাশীরা। তৃণমূল নেতাকর্মীরাও অধীর আগ্রহে রয়েছেন আগামী দিনে জেলা ছাত্রদলের নেতৃত্বে কারা আসছেন এ নিয়ে। তবে পদপ্রত্যাশীদের মধ্যে বিবাহিত ও অছাত্ররাও পদ পেতে তৎপর রয়েছেন।
দলীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, সর্বশেষ জেলা ছাত্রদলের নঈম উল্যাহ চৌধুরী বরাতকে সভাপতি, এসএম কায়সার এলিনকে সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সালাহ উদ্দিন মামুনকে সাধারণ সম্পাদক করে তিন সদস্যের আংশিক জেলা কমিটি ২০১৪ সালে ঘোষিত হয়। ঘোষিত কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি এস এম কায়সার এলিন পদত্যাগ করে ফেনীতে ছাত্রদলের আরেকটি বিদ্রোহী কমিটি গঠন করে সাধারণ সম্পাদক হন। বিদ্রোহী কমিটির সভাপতি হন ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিন ভূঞা। এরপর কেন্দ্র ঘোষিত কমিটির সভাপতি বরাত ও সাধারণ সম্পাদক মামুনের মাঝেও দেখা দেয় নেতৃত্ব নিয়ে অভ্যন্তরীণ বিরোধ। দুইজন পৃথকভাবে কর্মসূচি পালন করে। সদর উপজেলা ও সোনাগাজী উপজেলা ছাড়া অন্য কোন উপজেলা কমিটি করতে পারেননি এখনও। এদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আন্দোলন সংগ্রাম সক্রিয় রাখতে দলকে গোছানোর লক্ষে সারাদেশে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনগুলো পূনঃগঠন করছে। এর অংশ হিসেবে বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার নিজ জেলা ফেনীতেও অঙ্গসংগঠনগুলো নতুন কমিটি নিয়ে শুরু হয়েছে তোড়জোড়। গত রোববার ফেনী জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পাঁচ সদস্যের একটি আংশিক কমিটির অনুমোদন দেন কেন্দ্রীয় কমিটি। সহসা ফেনী জেলা ছাত্রদলেরও নতুন কমিটি ঘোষিত হবে, এমন গুঞ্জন রয়েছে সবখানে। নতুন কমিটিতে স্থান পেতে ছাত্রদলের সম্ভাব্য পদপ্রত্যাশীরা জোর লবিং তদবির শুরু করে দিয়েছেন। অনেকে লন্ডনে অবস্থানরত তারেক রহমানের সাথেও যোগাযোগ রক্ষা করে চলছেন বলে দলীয় একটি সূত্রে জানা গেছে।
ফেনী জেলা ছাত্রদলের সম্ভাব্য সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে যাদের নাম আলোচিত হচ্ছে, বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দিন মামুন, কলেজ ছাত্রদল নেতা ফরহাদ উদ্দিন চৌধুরী মিল্লাত,বাপ্পা খন্দকার,ফখরুদ্দিন সেন্টু,তৌহিদুল ইসলাম আকাশ, কাজী নজরুল ইসলাম দুলাল,জাকির হোসেন রিয়াদ, সদর উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সজীবুল ইসলাম পাটোয়ারী সজীব, মাহফুজ,রশিদ মজুমদার ও পৌর জাসাস নেতা নিজাম উদ্দিন সোহাগসহ আরো কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছে। সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ বিভিন্ন পদে যাদের নাম আলোচিত হচ্ছে তাদের মধ্যে অনেকে বিবাহিত ও অছাত্র রয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক তৃণমূল নেতাকর্মীর প্রত্যাশা, বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রামে ভ্যানগার্ড খ্যাত ছাত্রদল পূনঃগঠনে প্রকৃত ছাত্ররাই নেতৃত্বে আসবে।
জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সালাহ উদ্দিন মামুন জানান, বিগত সময় দলের দূর্দিনের কর্মকান্ড বিবেচনা করে যাদের হাতে নেতৃত্ব তুলে দিবেন তারাই হবেন আগামী দিনের ফেনী জেলা ছাত্রদলের কান্ডারী।
জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নঈম উল্যাহ চৌধুরী বরাত বলেন, চলমান আন্দোলনে যাদের রাজপথে অংশগ্রহণ ছিল হামলা-মামলা নির্যাতনের শিকার হয়েছে তাদের মধ্য থেকে পরিশ্রমী, ত্যাগী নেতাদেরকে সমন্বয় করে ছাত্রদল নতুন কমিটি গঠনে কেন্দ্রের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, কোনো আওয়ামী দালালকে যাতে করে ফেনী জেলা ছাত্রদলের শীর্ষপদে আসীন করা না হয়, সেদিকে কেন্দ্রকে কঠিনভাবে দৃষ্টি রাখতে হবে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ফেনী জেলা শাখার নতুন কমিটি নিয়ে চলছে জোর আলোচনা। ঈদের আগেই বা দুই-একদিন পর নতুন কমিটি ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে বলে দল সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে জানা গেছে। এদিকে নতুন কমিটিতে স্থান পেতে জোর চেষ্টা-তদবির চালাচ্ছেন সম্ভাব্য পদপ্রত্যাশীরা। তৃণমূল নেতাকর্মীরাও অধীর আগ্রহে রয়েছেন আগামী দিনে জেলা ছাত্রদলের নেতৃত্বে কারা আসছেন এ নিয়ে। তবে পদপ্রত্যাশীদের মধ্যে বিবাহিত ও অছাত্ররাও পদ পেতে তৎপর রয়েছেন।
দলীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, সর্বশেষ জেলা ছাত্রদলের নঈম উল্যাহ চৌধুরী বরাতকে সভাপতি, এসএম কায়সার এলিনকে সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সালাহ উদ্দিন মামুনকে সাধারণ সম্পাদক করে তিন সদস্যের আংশিক জেলা কমিটি ২০১৪ সালে ঘোষিত হয়। ঘোষিত কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি এস এম কায়সার এলিন পদত্যাগ করে ফেনীতে ছাত্রদলের আরেকটি বিদ্রোহী কমিটি গঠন করে সাধারণ সম্পাদক হন। বিদ্রোহী কমিটির সভাপতি হন ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মেজবাহ উদ্দিন ভূঞা। এরপর কেন্দ্র ঘোষিত কমিটির সভাপতি বরাত ও সাধারণ সম্পাদক মামুনের মাঝেও দেখা দেয় নেতৃত্ব নিয়ে অভ্যন্তরীণ বিরোধ। দুইজন পৃথকভাবে কর্মসূচি পালন করে। সদর উপজেলা ও সোনাগাজী উপজেলা ছাড়া অন্য কোন উপজেলা কমিটি করতে পারেননি এখনও। এদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আন্দোলন সংগ্রাম সক্রিয় রাখতে দলকে গোছানোর লক্ষে সারাদেশে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনগুলো পূনঃগঠন করছে। এর অংশ হিসেবে বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার নিজ জেলা ফেনীতেও অঙ্গসংগঠনগুলো নতুন কমিটি নিয়ে শুরু হয়েছে তোড়জোড়। গত রোববার ফেনী জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পাঁচ সদস্যের একটি আংশিক কমিটির অনুমোদন দেন কেন্দ্রীয় কমিটি। সহসা ফেনী জেলা ছাত্রদলেরও নতুন কমিটি ঘোষিত হবে, এমন গুঞ্জন রয়েছে সবখানে। নতুন কমিটিতে স্থান পেতে ছাত্রদলের সম্ভাব্য পদপ্রত্যাশীরা জোর লবিং তদবির শুরু করে দিয়েছেন। অনেকে লন্ডনে অবস্থানরত তারেক রহমানের সাথেও যোগাযোগ রক্ষা করে চলছেন বলে দলীয় একটি সূত্রে জানা গেছে।
ফেনী জেলা ছাত্রদলের সম্ভাব্য সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক পদে যাদের নাম আলোচিত হচ্ছে, বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক সালাহউদ্দিন মামুন, কলেজ ছাত্রদল নেতা ফরহাদ উদ্দিন চৌধুরী মিল্লাত,বাপ্পা খন্দকার,ফখরুদ্দিন সেন্টু,তৌহিদুল ইসলাম আকাশ, কাজী নজরুল ইসলাম দুলাল,জাকির হোসেন রিয়াদ, সদর উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সজীবুল ইসলাম পাটোয়ারী সজীব, মাহফুজ,রশিদ মজুমদার ও পৌর জাসাস নেতা নিজাম উদ্দিন সোহাগসহ আরো কয়েকজনের নাম শোনা যাচ্ছে। সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ বিভিন্ন পদে যাদের নাম আলোচিত হচ্ছে তাদের মধ্যে অনেকে বিবাহিত ও অছাত্র রয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক তৃণমূল নেতাকর্মীর প্রত্যাশা, বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রামে ভ্যানগার্ড খ্যাত ছাত্রদল পূনঃগঠনে প্রকৃত ছাত্ররাই নেতৃত্বে আসবে।
জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সালাহ উদ্দিন মামুন জানান, বিগত সময় দলের দূর্দিনের কর্মকান্ড বিবেচনা করে যাদের হাতে নেতৃত্ব তুলে দিবেন তারাই হবেন আগামী দিনের ফেনী জেলা ছাত্রদলের কান্ডারী।
জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নঈম উল্যাহ চৌধুরী বরাত বলেন, চলমান আন্দোলনে যাদের রাজপথে অংশগ্রহণ ছিল হামলা-মামলা নির্যাতনের শিকার হয়েছে তাদের মধ্য থেকে পরিশ্রমী, ত্যাগী নেতাদেরকে সমন্বয় করে ছাত্রদল নতুন কমিটি গঠনে কেন্দ্রের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, কোনো আওয়ামী দালালকে যাতে করে ফেনী জেলা ছাত্রদলের শীর্ষপদে আসীন করা না হয়, সেদিকে কেন্দ্রকে কঠিনভাবে দৃষ্টি রাখতে হবে।