নিজস্ব প্রতিবেদক:
২৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় শোক দিবস পালনের আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া সেনা হত্যাকান্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, শহীদ সেনা অফিসাররা সবাই ছিল জাতির সম্পদ। তাদের অভাব জাতি কখনো পূরণ করতে পারবে না। বাংলার মাটিতে হত্যাকান্ডের নেপথ্য নায়কদের ক্ষমা নাই যত শক্তিধর হোক না কেন তাদের আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে।
শনিবার নয়াপল্টনস্থ যাদু মিয়া মিলনায়তনে ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানা ট্রাজেডির ৯ম বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ ঢাকা মহানগর আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, বিডিআর ট্রাজেডির সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে ব্যর্থ হলে জাতি আমাদের ক্ষমা করবেনা। বাংলাদেশকে অকার্যকর করার যে চক্রান্ত তারই অংশ হিসেবেই বিডিআর ট্রাজেডির ঘটনা। আধিপত্যবাদী ষড়যন্ত্রকারী ও তাদের এদেশের দোসররা বাংলাদেশের পতাকা-মানচিত্র ধ্বংস করতে প্রথমেই আঘাত করেছে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে।
তিনি ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারিভাবে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা না করায় সরকারের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, একটি দেশপ্রেমিক দাবীদার সরকারের কাছ থেকে জাতি এই ধরনের সিদ্ধান্তহীনতা প্রত্যাশা করে না। ট্রাজিডির নয় বছর পরও যখন জাতীয় শোক দিবস ঘোষনা করা হয়নি তখন সরকারের দেশপ্রেম প্রশ্ন বিদ্ধ ? এই সরকারের কাছ থেকে বিডিআর বিদ্রোহের নেপথ্য নায়কদের বিচার আশা করা যায় না।
বিডিআর বিদ্রোহকে সাম্র্যাজবাদীদের ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের অংশ হিসেবে আখ্যায়িত করে তিনি আরো বলেন, বিদ্রোহের রহস্য উদঘাটনে গঠিত তদন্তের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট অবিলম্বে জাতির সামনে প্রকাশ করা উচিত।
ন্যাপ ঢাকা মহানগর সদস্য সচিব মো. শহীদুননবী ডাবলু'র সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশগ্রহন করেন গণতান্ত্রিক ঐক্যের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম, এনডিপি ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা, ন্যাপ যুগ্ম মহাসচিব স্বপন কুমার সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামাল ভুইয়া, এনডিপি প্রেসিডিয়াম সদস্য মো. মুছা, ন্যাপ মহানগর যুগ্ম আহ্বায়ক আনছার রহমান শিকদার, অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, যুবনেতা আবদুল্লাহ আল কাউছারী প্রমুখ।
আলোচনা সভার শুরুতে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা দাড়িয়ে ১ মিনিট নিরবতা পালনের মাধ্যমে ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআর ট্রাজেডিতে শাহাদাত বরণকারীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
বিএনপি'র শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীতে পুলিশী হামলা ও গ্রেফতারে বাংলাদেশ ন্যাপ'র নিন্দা
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবীতে বিএনপি ঘোষিত শান্তিপূর্ণ কালো পতাকা প্রদর্শন কর্মসূচীতে পুলিশী হামলা, লাঠিচার্জ ও নেতা-কর্মীদের গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা, ক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ।
শনিবার গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে পার্টির চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গাণি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেছেন, সরকার সারা দেশকে একটি পুলিশী রাষ্ট্রে পরিনত করেছে। বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীতে পুলিমের এই ধরনের ন্যাক্কারজনক হামলা ও নেতা-কর্মীদের গ্রেফতারের মাধ্যমে আতংক সৃষ্টি করে সরকার তার অনৈতিক ক্ষমাকে দীর্ঘস্থায়ী করতে চাচ্ছে। যা কখনো শান্তিকামী রাষ্ট্র ও গণতন্ত্রের জন্য শুভ হতে পারে না।
নেতৃদ্বয় অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত নেতা-কর্মীদের নি:শর্ত মুক্তর দাবী জানান।
২৫ ফেব্রুয়ারি জাতীয় শোক দিবস পালনের আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া সেনা হত্যাকান্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, শহীদ সেনা অফিসাররা সবাই ছিল জাতির সম্পদ। তাদের অভাব জাতি কখনো পূরণ করতে পারবে না। বাংলার মাটিতে হত্যাকান্ডের নেপথ্য নায়কদের ক্ষমা নাই যত শক্তিধর হোক না কেন তাদের আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে।
শনিবার নয়াপল্টনস্থ যাদু মিয়া মিলনায়তনে ২৫ ফেব্রুয়ারি পিলখানা ট্রাজেডির ৯ম বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ ঢাকা মহানগর আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, বিডিআর ট্রাজেডির সাথে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে ব্যর্থ হলে জাতি আমাদের ক্ষমা করবেনা। বাংলাদেশকে অকার্যকর করার যে চক্রান্ত তারই অংশ হিসেবেই বিডিআর ট্রাজেডির ঘটনা। আধিপত্যবাদী ষড়যন্ত্রকারী ও তাদের এদেশের দোসররা বাংলাদেশের পতাকা-মানচিত্র ধ্বংস করতে প্রথমেই আঘাত করেছে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে।
তিনি ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারিভাবে জাতীয় শোক দিবস ঘোষণা না করায় সরকারের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, একটি দেশপ্রেমিক দাবীদার সরকারের কাছ থেকে জাতি এই ধরনের সিদ্ধান্তহীনতা প্রত্যাশা করে না। ট্রাজিডির নয় বছর পরও যখন জাতীয় শোক দিবস ঘোষনা করা হয়নি তখন সরকারের দেশপ্রেম প্রশ্ন বিদ্ধ ? এই সরকারের কাছ থেকে বিডিআর বিদ্রোহের নেপথ্য নায়কদের বিচার আশা করা যায় না।
বিডিআর বিদ্রোহকে সাম্র্যাজবাদীদের ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তের অংশ হিসেবে আখ্যায়িত করে তিনি আরো বলেন, বিদ্রোহের রহস্য উদঘাটনে গঠিত তদন্তের পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট অবিলম্বে জাতির সামনে প্রকাশ করা উচিত।
ন্যাপ ঢাকা মহানগর সদস্য সচিব মো. শহীদুননবী ডাবলু'র সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশগ্রহন করেন গণতান্ত্রিক ঐক্যের আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম, এনডিপি ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা, ন্যাপ যুগ্ম মহাসচিব স্বপন কুমার সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামাল ভুইয়া, এনডিপি প্রেসিডিয়াম সদস্য মো. মুছা, ন্যাপ মহানগর যুগ্ম আহ্বায়ক আনছার রহমান শিকদার, অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, যুবনেতা আবদুল্লাহ আল কাউছারী প্রমুখ।
আলোচনা সভার শুরুতে উপস্থিত নেতা-কর্মীরা দাড়িয়ে ১ মিনিট নিরবতা পালনের মাধ্যমে ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআর ট্রাজেডিতে শাহাদাত বরণকারীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
বিএনপি'র শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীতে পুলিশী হামলা ও গ্রেফতারে বাংলাদেশ ন্যাপ'র নিন্দা
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবীতে বিএনপি ঘোষিত শান্তিপূর্ণ কালো পতাকা প্রদর্শন কর্মসূচীতে পুলিশী হামলা, লাঠিচার্জ ও নেতা-কর্মীদের গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা, ক্ষোভ ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ।
শনিবার গণমাধ্যমে প্রেরিত এক বিবৃতিতে পার্টির চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গাণি ও মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেছেন, সরকার সারা দেশকে একটি পুলিশী রাষ্ট্রে পরিনত করেছে। বিরোধী দলের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচীতে পুলিমের এই ধরনের ন্যাক্কারজনক হামলা ও নেতা-কর্মীদের গ্রেফতারের মাধ্যমে আতংক সৃষ্টি করে সরকার তার অনৈতিক ক্ষমাকে দীর্ঘস্থায়ী করতে চাচ্ছে। যা কখনো শান্তিকামী রাষ্ট্র ও গণতন্ত্রের জন্য শুভ হতে পারে না।
নেতৃদ্বয় অবিলম্বে গ্রেফতারকৃত নেতা-কর্মীদের নি:শর্ত মুক্তর দাবী জানান।