মঙ্গলবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৯

গ্রন্থমেলায় আসছে মোহাম্মদ অংকন-এর শিশুতোষ গল্পের বই ‘দুষ্টুদেরও বুদ্ধি আছে’

বিশেষ প্রতিনিধি: অমর একুশে গ্রন্থমে
লা ২০১৯ এ প্রকাশ হতে যাচ্ছে শিশুসাহিত্যিক মোহাম্মদ অংকন’র শিশুতোষ গল্পের বই ‘দুষ্টুদেরও বুদ্ধি আছে’। ১৬ পৃষ্ঠা তথা ২ ফর্মার ১০০ গ্রাম পারটেক্স কোম্পানির অফসেট কাগজে ভেতরের পাতা এবং প্রতিটি পাতায় অলঙ্করণসহ ৪ রঙের নজরকাড়া প্রচ্ছদে বইটি প্রকাশ করছে সিলেটের ‘পাঁপড়ি প্রকাশ’। বইটিতে মোট পাঁচটি মজার ও শিক্ষণীয় গল্প থাকছে। পাঁপড়ি প্রকাশের স্বত্বাধিকারী কামরুল আলম বলেন, ‘উদিয়মান তরুণ লেখক মোহাম্মদ অংকন-এর বইটি প্রকাশ করতে পেরে আমি আনন্দিত। তিনি পত্র-পত্রিকার নিয়মিত লেখক ও পরিচিত মুখ বলে প্রকাশনীর প্রোডাকশন খরচে বইটি প্রকাশ করছি। শুধু তাই নয়, পাঁপড়ি প্রকাশের স্টল ছাড়াও রকমারি ডটকমসহ বিভিন্ন বুকস্টলে বইটি বিক্রয়ের জন্য রাখা হবে এবং বিক্রিত বইয়ের ৩০% রয়েলিটি আয় প্রদান করা হবে।’

জানা যায়, মোহাম্মদ অংকন এক দশকের বেশি সময় ধরে লেখালেখি করছেন। তবে এবারই তার প্রথম বই প্রকাশ হচ্ছে। প্রথম বই প্রকাশের অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বই প্রকাশের সাধ থাকলেও সাধ্য না থাকায় এতদিন বই প্রকাশ করতে পারি নাই। তবে এবার বই প্রকাশের সুযোগ পেয়ে ও অমর একুশে গ্রন্থমেলায় আমার বই থাকবে ভেবে ভাল লাগছে। আশা করছি, বইটি শিশু-কিশোদের মন ও মনন বিকাশের সহায়ক হবে।’

উল্লেখ্য, মোহাম্মদ অংকন নাটোর জেলার সিংড়া উপজেলার সম্ভান্ত মন্ডল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য ঢাকায় অবস্থান করছেন। তিনি বেশ কিছু জাতীয় দৈনিকের নিয়মিত কলামিস্ট। এছাড়া প্রতিনিয়ত বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় তাঁর গল্প, কবিতা, রম্য প্রকাশ হয়ে থাকে। তিনি আজীবন সাহিত্যি সাধনায় মগ্ন থেকে মানুষের ভালবাসা অর্জন করতে চান।

"তুমি আমার" আইরিন সুলতানা লিমা

তুমি আমার সেই তৃপ্তির নির্যাস
যা আমাকে বিমোহিত করে
তুমি আমার সেই বিশ্বাস
যা আমাকে বাঁচাতে পারে
তুমি সেই সুললিত কণ্ঠস্বর
যা আমাকে আত্মহারা করে
তুমি আমার অষ্টপ্রহর
ছুঁয়ে থাকা আবেগ
তুমি আমার গোপন কুটির
আমার আজন্মের প্রেমাবতার।

সোমবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০১৯

চোখে রাত্রি নামে - আফিফ জাহাঙ্গীর আলি

চোখে রাত্রি নামে—
বাতাস চুপিচুপি ক্লিক ক্লিক ইশারা করে
সূর্য তালাশ দিবারাত্রি
নিরাবরণ ফসলি মাঠের একাকিত্বে
ঝরাপাতা সঙ্গী—তার সাথে মিলিত হই
এক হই—প্রাণের সুধা বিনিময়, রাত্রির চোখে চোখ রেখে
কাকতাড়ুয়া বেশ দেখে আতংকগ্রস্ত পাখি
চোখে রাত্রি নামে; পাখি দেয় ফাঁকি।

নির্ঘুম তাহের খান

ভাবছি ঘুমাবো না কয়েক শতাব্দী।
ঘুমালেই সুরবালা চিন্তার বেঘাত ঘটে।
এই কয়েক শতাব্দী নির্ঘুম চোখ দুটি
আকাশে ঝুলে থাকা চাদের গায়ে স্হাপন
করব।
আর দেখব ঘুম কন্য সুরবালা কে।
আর রচনা করব সুরবালার
শত বছরের ঘুম নামা।

ভাবছি ঘুমাবো না কয়েক শতাব্দী
চোখে নির্ঘুমের মলম লাগাবো,
সুরবালার প্রণয় কন্ঠে
গেথে দিব ভয়
আর শুনাবো ক্লান্ত রজনীর নানান বিষাদ।

মোহিত কামাল পেলেন বাংলা একাডেমি কথা সাহিত্য পুরস্কার ২০১৮


ফখরুল হাসান :- বর্তমান সময়ের দেশের  প্রণিধানযোগ্য  কথাসাহিত্যিক  মোহিত  কামাল। সাহিত্যচর্চা ও সাহিত্যেসেবায় খ্যাতিমানদেন তালিকায় নিজেকে যুক্ত করেছেন।
 পাঠকের কাছেও গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছেন   তিনি। এ পর্যন্ত প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৫১।এর মধ্যে  ৪১ টি কথাসাহিত্য।   তিনি পাঠকের কাছে নিজেকে আলাদা  মর্যাদায় তুলে ধরতে পেরেছেন তাঁর লেখার আলাদা গড়ন ও প্রেক্ষাপটের কারণে।

এবারের বইমেলায় অনিন্দ্য প্রকাশ থেকে আসছে তাঁর তিন খণ্ড উপন্যাসসমগ্র। উপন্যাস সমগ্র ১, 'মনভুবন' শিরোনামে ; উপন্যাস সমগ্র ২, 'চলার পথে ফাঁদ '  আর উপন্যাস সমগ্র ৩ আসছে 'জীবনঝঞ্ছা' শিরোনামে। আরো একটি নতুন উপন্যাস 'সত্যডানা সন্দেহপালক'। অনিন্দ্য থেকে প্রকাশিত সবকটি বইয়ের প্রচ্ছদ করেছেন ধ্রুব এষ। সমাজমনস্ক বিশিষ্ট এই কথাশিল্পী বাংলাদেশের সমাজবাস্ততার সাম্প্রতিক ধারাকে তাঁর লেখনীতে ধারণ করেছন। তিনি তাঁর সৃষ্ট গদ্যের শিল্পরুপের জন্য সব মহলে  প্রশংসিত। তাঁর  সিরিয়াস ধারার উপন্যাসের  মধ্যে  ' মরুঝড়',  'চন্দন রোশনি', পথভ্রষ্ট  ঘূর্ণির কৃষ্ণগহবর' 'অহনা' বিদ্বৎসমাজে  ব্যাপকভাবে গৃহীত  হয়েছে।
‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০১৮’ ঘোষণা করা হয়েছে।  প্রতিবছর দশটি বিভাগে এই পুরস্কারের প্রচলন থাকলেও এ বছর চারটি বিভাগে দেওয়া হচ্ছে।  এবার পুরস্কার পেয়েছেন-

কবিতায় : কাজী রোজী
কথাসাহিত্যে : মোহিত কামাল
প্রবন্ধ ও গবেষণায় : সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ
মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক গবেষণায় : আফসান চৌধুরী।

শুক্রবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০১৯

গণনন্দিত কবি রাসেল আশিকী কিনেছেন ( ডিএনসিসি) মনোনয়ন ফরম

ফখরুল হাসান :- আমাদের বাংলাদেশ
নির্বাচন 
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের(ডিএনসিসি) উপনির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন গণনন্দিত কবি ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রাসেল আশেকী।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ধানমণ্ডি আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে তিনি এ মনোনয়ন ফরম কিনেন।
মঙ্গলবার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে ইসি।
তফসিলে অনুযায়ী, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) মেয়র পদে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি।  এছাড়া একই দিনে ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটির সঙ্গে যুক্ত হওয়া ৩৬টি ওয়ার্ডে সাধারণ নির্বাচন হবে।
তফসিলে অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ৩০ জানুয়ারি। মনোনয়নপত্র বাছাই ২ ফেব্রুয়ারি এবং মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ৯ ফেব্রুয়ারি।
২০১৭ সালে ডিএনসিসির মেয়র আনিসুল হকের মৃত্যুর পর উপনির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হলেও হাইকোর্টের রায়ে তা স্থগিত হয়ে যায়। ওই সময় মেয়র পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছিলেন তুণ প্রজন্মের এই নেতা। এবারও মনোনয়ন ফরম কিনলেন তিনি। রাসেল আশেকী জানান, আমি নগরপিতা হিসেবে নয়, নগর নেতা হিসেবে নয়, নগর বন্ধু হিসেবে জনগণকে সাথে নিয়ে শান্তির শহর, সম্প্রীতির শহর, সংস্কৃতির শহর তথা সুখ-সমৃদ্ধির শহর হিসেবে পৃথিবীর একটি উন্নত মডেল শহর হিসেবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনকে গড়ে তুলব ইন্শাল্লাহ্। এ কারণে আমার নির্বাচনী প্রত্যয় ও অঙ্গীকার হলো- গড়বো শান্তির শহর, হাসবে বাংলাদেশ।

বৃহস্পতিবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০১৯

মঙ্গলবার, ২২ জানুয়ারী, ২০১৯

বইমেলায় আসছে ইতিহাস নিয়ে লেখা রহমান মুজিবের কাব্যগ্রন্থ 'বুকের বামে সোনারগাঁ'

ফখরুল হাসান -: রহমান মুজিব ১৯৬৬ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁয়ের মল্লিক পাড়ায় জন্ম গ্রহন করেন। বাবা:রাজা মিয়া,মা:জায়মুন নেছা। বর্তমানে উভয়েই প্রয়াত। রাষ্ট্র বিজ্ঞানের উপর মাস্টার্স।  শিক্ষকতার পাশাপাশি  তিনি সোনারগাঁ সাহিত্য নিকেতনের সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ২০১৬ সালে!। এক্সপার্ট রৌদ্রছায়া সম্মাননা লাভ করেন। 

হাজার বছরের ইতিহাস আর ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন বাংলার রাজধানী সোনারগাঁ। সিকান্দার শাহ, গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ আর ঈশা খাঁর পূণ্য ভূমিতেই তখন উৎপন্ন হতো পৃথিবী খ্যাত নয়ন তারা, আবের আওয়া আর মলমল খাসের মিহি মসলিন বস্ত্র। এসব আজ ইতিহাস, পুরো সোনারগাঁয়ের স্থানে স্থানে আজ তারই ক্ষয়িষ্ণু উদাহরণ অপরিকল্পিত শিল্পায়ন সোনারগাঁয়ের সর্বশেষ ভূপ্রকৃতিকেও নিয়ে গেছে ধ্বংসের মুখে। তবু ভালোবাসি সোনারগাঁ, সর্বদা বাজে, "বুকের বামে সোনারগাঁ"। 
'বুকের বামে সোনারগাঁ' কাব্যগ্রন্থটি
"বেহুলা বাংলা" থেকে এবার একুশে বইমেলায় আসছে।
বইটির প্রচ্ছদ করেছেন "আয়ুব আল-আমীন" এবং বইটির তালিকামূল্য ২০০ টাকা।

সোমবার, ২১ জানুয়ারী, ২০১৯

ইব্রাহীম খলিল :- সামাজিক দায়িত্ববোধের কারণেই লিখছি

ফখরুল হাসান :

কুমিল্লা জেলার লাকসাম থানার অন্তর্গত ফতেপুর গ্রামে ১৯৮৩ সালের ২৪শে জানুযারি জন্মগ্রহণ করেন ইব্রাহীম খলিল। পিতা পেয়ার আহম্মদ ও মা হাজেরা বিবি'র পাঁচ ছেলের মধ্যে সবার বড় তিনি।
"শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড" এ কথা মিথ্যে নয়। ছাত্রজীবনে বেশ মেধাবী থাকা সত্ত্বেও আর্থিক সংকটের কারণে নিজ পড়ালেখা খুব বেশিদূর এগুতে না পারলেও, ইব্রাহীম খলিল থেমে থাকে নি। সমাজিক দায়িত্ববোধ থেকেই কলম হাতে লিখে চলছেন। গল্প, কবিতা, উপন্যাস তিনি। যদিও গল্প, উপন্যাস প্রকাশিত হয়নি, কিন্তু ২০১৭ সালে তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ "স্বপ্নের প্রতিশ্রুতি" ও ২০১৮ সালে দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ "স্বপ্ন কানন" প্রকাশিত হয়।

প্রকৃতি, প্রেম, দেশ, জাতি, সমাজ ও ন্যায়-অন্যায়, অবিচারের প্রতি বাস্তবতার আলোকে বেশ দক্ষতার পরিচয় মিলে তার লেখা কবিতায়। সমাজের অসহায় নিপীড়িত খেটেখাওয়া দিনমজুর ও বস্ত্রহীন, বাস্তুহারা পথশিশুদের নিয়ে ছন্দের কারুকাজে যে মানবপ্রেম ফুটে উঠে তার লেখাতে, তা দেখে অবাক হয় হৃদয়। বেশ মুগ্ধতার সহিত পাঠ করার সুযোগ পায় পাঠক। ইতিপূর্বে তার প্রকাশিত দুটি কাব্যগ্রন্থ বেশ সাড়া জাগিয়েছে পাঠকমহলে।

বিচিত্র এই ধরণীকূলে ক্ষণিক জীবনরথে, পূর্বের ন্যায় ধারাবাহিকতা বজায় রেখে ২০১৯ইং গ্রন্থমেলায় প্রকাশক মোরশেদ আলম হৃদয় এর বাবুই প্রকাশনী হতে প্রকাশিত হচ্ছে ইব্রাহীম খলিল এর তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ "আলোর মিছিল"।

মোহিত কামালের সাহিত্যসত্তা

ফখরুল হাসান :- বর্তমান সময়ের দেশের  প্রণিধানযোগ্য কথাসাহিত্যিক মোহিত কামাল। সাহিত্যচর্চা ও সাহিত্যেসেবায় খ্যাতিমানদেন তালিকায় নিজেকে যুক্ত করেছেন।
পাঠকের কাছেও গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছেন তিনি। এ পর্যন্ত প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৫১।এর মধ্যে  ৪১টি কথাসাহিত্য। তিনি পাঠকের কাছে নিজেকে আলাদা  মর্যাদায় তুলে ধরতে পেরেছেন তাঁর লেখার আলাদা গড়ন ও প্রেক্ষাপটের কারণে।

এবারের বইমেলায় অনিন্দ্য প্রকাশ থেকে আসছে তাঁর তিন খণ্ড উপন্যাসসমগ্র। উপন্যাস সমগ্র ১, 'মনভুবন' শিরোনামে ; উপন্যাস সমগ্র ২, 'চলার পথে ফাঁদ ' আর উপন্যাস সমগ্র ৩ আসছে 'জীবনঝঞ্ছা' শিরোনামে। আরো একটি নতুন উপন্যাস 'সত্যডানা সন্দেহপালক'। অনিন্দ্য থেকে প্রকাশিত সবকটি বইয়ের প্রচ্ছদ করেছেন ধ্রুব এষ। সমাজমনস্ক বিশিষ্ট এই কথাশিল্পী বাংলাদেশের সমাজবাস্ততার সাম্প্রতিক ধারাকে তাঁর লেখনীতে ধারণ করেছন। তিনি তাঁর সৃষ্ট গদ্যের শিল্পরুপের জন্য সব মহলে প্রশংসিত। তাঁর সিরিয়াস ধারার উপন্যাসের  মধ্যে  ' মরুঝড়',  'চন্দন রোশনি', পথভ্রষ্ট  ঘূর্ণির কৃষ্ণগহবর' 'অহনা' বিদ্বৎসমাজে  ব্যাপকভাবে গৃহীত  হয়েছে।



সোমবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০১৯

কবিতা দেশের মাটি শীতল পাটি কবি ফাহমিদা ইয়াসমিন

মরি হায়রে হায়
খুশির সীমা নাই,
আমরা হগ্গল  সিলট বাসী
আনন্দে গান গাই
মরি হায়রে হাই।
বাংলাদেশের মানুষ মোরা
বাংলা ভাষা বলি
সময় পাইলে ঘুরাঘুরি
উদাস মনে চলি।।
মরি হায়রে হায়।
পূণ্যভুমি সিলটতে
আমার জন্মস্থান
মনোনদী মায়ে মতো
জুড়ায় মমনোপ্রাণ।

কমলালেবু, চায়ের সেরা
আমার  মৌলভীবাজার
সেখানেতেই কেটেছে কাল
শৈশবো আমার।
মরি হায়রেহায়!!
লন্ডনেতে করছিগো বাস
অনেক দিন যে হলো,
দেশের মাটি শীতল পাটি
নয়ন জুড়ালো।
যতোই দূরে থাকি নাকো
দেশো থাকে মন,
বাংলা আমার মাতৃভাষা
প্রিয় আপনজন।
মরি হায় রে হায়।।

কাব্যগ্রন্থ "চাঁদেরও কিছু বিষাদ ছিলো" নিয়ে বইমেলায় আসছে ঢাবির দুই তরুণ।



ফখরুল হাসান ঃ-
তাজওয়ার রিজন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে ।  ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগে। এটা তার ২য় কাব্যগ্রন্থ। বইয়ে আরো একজন কবির কবিতা আছে। উনিও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগে পড়েন। গত বইমেলায় তাদের দুজনের একটি বই বেরিয়েছিল "কবিতা কিংবা মধ্যরাতের প্রলাপ"নামে। বইটি অনেক প্রশংসা কুড়িয়েছিলো। এবারও সেই দুজন মিলেই নতুন চিন্তা চেতনা নিয়ে দ্বিতীয় বইটা করে ।

চাঁদ, জ্যোৎস্না মোটামুটি সবারই খুব প্রিয়। এমনকি প্রচন্ড অর্থলোভী কর্মচারীটিও হুট হাট গভীর রাত্রে চাঁদের দিকে তাকায়। জ্যোৎস্নার মধ্যে খুব অদ্ভুত একটা ব্যাপার আছে, মোবাইলের ফ্ল্যাশলাইট জ্বালিয়ে তা পাওয়া যায় না৷ তবে এই অনিন্দ্য সুন্দর সবসময় দূর থেকেই উপভোগ করা যায়, কিন্তু কখনো কাছে যাওয়া যায় না। আবার হয়তোবা যায়, নীল আর্মস্ট্রং একটু বাড়াবাড়ি করে ফেলেছিলেন, কিন্তু তিনি গিয়ে দেখলেন সেখানে খালি খটখটে পাথর। জ্যোৎস্নাকে ধরতে গিয়ে খালি মাটি পাথর এর স্বাদ নিয়ে ফিরে এলেন।

প্রতিটি মানুষও এরকম চাঁদের মত। দূর থেকে খুব সুন্দর, চমৎকার, হাসিখুশি। দূর থেকে দেখতেই ভালো লাগে। কিন্তু কেউ যদি বেশি কাছে চলে যায়, তবে দেখবে অন্ধকার কূপ, এক বিরাট শূণ্যতা, তীব্র বিষাদ। এই বিষাদের কথা আমরা জানি না, হয়তো জানতে চাইও না। গভীর নিশীথে নিবিড় জ্যোৎস্নায় গাঢ় অন্ধকার যখন জীবন্ত হয়ে ওঠে, তখন চাঁদেরও যে কিছু বিষাদ থাকে, তা আমরা জানতে পারি না।
কখনোই পারি না।


"চাঁদেরও কিছু বিষাদ ছিলো"
কাব্যকারঃ তাজওয়ার রিজন ও নিলয় সাঈদ
প্রকাশনীঃ এক রঙ্গা এক ঘুড়ি।
পাওয়া যাবেঃ অমর একুশে বইমেলা ২০১৯



রবিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০১৯

অধিকাংশ লেখকই পান না লেখক সম্মান ও সম্মানী: মোজাম্মেল হক নিয়োগী


সব লেখক পরিশ্রমের মূল্য পান না। কেউ কেউ পান। অথচ লেখকদের পরিশ্রমের অন্ত নেই। সারাদিন চাকরি করে আরামের রাতটিকে বেছে নেন লেখার জন্য, পড়ার জন্য। সেই খাটাখাটির ফলে অধিকাংশ লেখকই সম্মান ও সম্মানী পান না; বরং অনেকক্ষেত্রেই সমাজের চলমান বৈষয়িক চাপে অসম্মানিত হন। অনেক নতুন লেখক প্রতারিতও হন এমন নজিরও আমাদের চোখে পড়ে। এর পিছনে প্রধান কারণ হলো বই বিক্রি না হওয়া। এদেশের মানুষ ৮০ হাজার টাকা দিয়ে মোবাইল ফোন কিনতে পারলেও ৮০ টাকা দিয়ে একটি বই কিনতে পারে না। সন্তানের জন্মদিনে হাজার হাজার টাকা খরচ করে উৎসব করলেও তাদের মনোবিকাশের জন্য একশ টাকা খরচ করতে গেলেই হাত কাঁপে। ঈদ-পার্বনে হাজার হাজার টাকা খরচ করলেও শিশুদের হাতে বই দিতে গেলেই টাকার বড় অভাব দেখা দেয়। এক কেজি ভালো মানের চালের দাম যেখানে সত্তর টাকা সেখানে ৮০ টাকা দামের বইয়ের দাম অধিক দাম বলে বই কিনতে চান না। বইমেলায় এসে ঘুরেফিরে পেটপুরে যে টাকার খাওয়া হয় তার এক চতুর্থাংশ টাকারও বই কেনা হয় না। ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ, অথচ বই কেনার জন্য সরকারের টাকা নেই। বইয়ের দোকানগুলো আস্তে আস্তে উঠে যাচ্ছে আর সেখানে হচ্ছে কাপড়ের আর খাবারের দোকান। আজিজ সুপার মার্কেট এর একটি উদাহরণ। লেখকরা সমাজের বিবেক, সমাজকে পথ দেখায়। অথচ তাঁদের ত্যাগের মূল্য খুব সামান্যই ভাগ্যে জুটে।
ভারত পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি সময় পড়ার জন্য পড়ুয়া জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে অথচ সে গবেষণায় বাংলাদেশের নামগন্ধও নেই। স্বাধীনতার পর থেকে দেখছি মানুষ মেধা বিকাশের চিন্তা না করে কেবল কুইক মানির দিকে ছুটছে। রাষ্ট্রযন্ত্র এ ব্যাপারে উদাসীন। উদাসীন অভিভাবকমহল। উদাসীন শিক্ষকমহল। শিক্ষকমহল কেবল সিলেবাস শেষ করার দিকে ব্যস্ত অথবা ম্যাকানিকেল পড়ার মাধ্যমে পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর পাওয়ার হিসাব-নিকাশের পাশাপাশি নিজেদের বেতন-ভাতার অঙ্ক কষেই সময় পার। শিশুদেরকে পড়ার জন্য উৎসাহিত করার আদম-শুমারি হলে কয়জন পাওয়া যাবে তা ভাববার বিষয়। এভাবে কতদিন চলবে?
শুধু একটি প্রশ্নের কি উত্তর দিতে পারবেন- বই না পড়ে কোন মানুষটি বা কোন জাতি উন্নতি করতে পেরেছে? পারবেন না।
সাহিত্য বিষয়ক বই পড়ার মাধ্যমে মানুষ অর্জন করে ভাষাজ্ঞান ও ভাষাদক্ষতা। আর ভাষাজ্ঞান ও ভাষাদক্ষতাই কিন্তু কোনো মানুষের উন্নত জীবনের সোপান। তাই দিনের একটু সময় বের করে বই পড়ার অভ্যাস করুন। শৈশবে ও যৌবনে এই অভ্যাস করলে বৃদ্ধ বয়সে অন্তত নিঃসঙ্গতা কাটিয়ে তোলার একটি উপায় হবে। এখন যারা বৃদ্ধ হয়েছেন তারাও নিঃসঙ্গতা কাটানোর জন্য বই পড়তে পারেন।
প্রসঙ্গত, আমাদের দেশে বৃদ্ধদের পড়ার উপযোগী একটি বইও নেই। গত তিন বছর আগে একদিন ফেসবুকে এ ব্যাপারে লিখেছিলাম যে, বিভিন্ন বয়স উপযোগী বই প্রকাশ করা দরকার। বৃদ্ধদের পড়ার উপযোগী বই প্রকাশকদের প্রকাশ করা দরকার; যেমন- বড় হরফে লেখা। কারণ, ছোট হরফের বই বৃদ্ধরা পড়তে পারেন না, দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ হওয়ার কারণে।
আমি স্বপ্ন দেখি সারাটা দেশ একটি বড় পাঠাগার। মানুষ বই কিনছে, বই পড়ছে। প্রখ্যাত লেখক, গবেষক, দার্শনিক ও বিজ্ঞানী সৃষ্টি হচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। হবে না জানি, তবু স্বপ্ন দেখি। ভীষণ স্বপ্ন দেখি আমি। আমি বড় স্বপ্নদ্রষ্টা।

শনিবার, ১২ জানুয়ারী, ২০১৯

বইমেলায় ২০১৯শে আসছে নাঈম আল হাসান এর উপন্যাস 'ভোর'

ফখরুল হাসান ঃ
নামঃ নাঈম আল হাসান
১৯৯৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী থানায় জন্মগ্রহণ করেন।
আব্দুল হামিদ ও রুবিনা আক্তারের পাঁচ সন্তানের মধ্যে লেখক সবার ছোট।
২০১২ সালে নিকলী জি সি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং ২০১৪ সালে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ,ময়মনসিংহ থেকে এইচএসসি সম্পন্য করেন।
বর্তমানে সরকারী তিতুমীর কলেজ,ঢাকা ব্যবস্থাপনা(বি.বি.এ) বিভাগে চতুর্থ বর্ষে অধ্যয়নরত। পড়াশোনার পাশাপাশি সাহিত্য ও সংস্কৃতির সাথে জড়িয়ে রেখেছেন নিজেকে। একুশে বইমেলা ২০১৯ শে বাবুই প্রকাশনী থেকে আসছে তাঁর লেখা প্রথম উপন্যাস ' ভোর' ভোর মূলত সমাজের উচু ও নিচু শ্রেণীর দুটি মানুষের প্রেমকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে।  ভোর! না সোনালী ঊষার ভোর নয়।বিমল আর নিরুপমার কোল জুরে আসা ছোট্ট মেয়ে সন্তাটির নাম ভোর।জন্মের পরক্ষণেই মা হারা। বাবা হারা হতেও বেশিদিন লাগে নি।মা হারা বাবা হারা একটি মেয়ের একার জীবন সংগ্রাম। অন্যদিকে সহশ্র শকুনির বিষাক্ত ছোবল।তার মাঝেও একটি প্রভাতময় নীল ভালোবাসা। ভবদেব ঠাকুরের কাছে অসহায় সেই নীলাক্ত ভালোবাসা। অপরদিকে একটি গ্রামকে বাঁচানোর আঁকুতি।যজ্ঞ তৈরি,শুধু দরকার একটি সতী মেয়ের আহুতি।তাহলেই বেঁচে যাবে গ্রামটি।

সোমবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১৯

কবি জিনিফা ইফাত এর গুচ্ছ কবিতা

 বহমান আত্রাই নদী


হে আত্রাই নদী,

তোমার ঢেউ গুনে কেউ কখন ও
কোন অন্ত পেয়েছিলো কি না জানা নেই।
শুধু ঢেউ দেখে মাঝি নৌকো নামিয়েছে জলে
শুধু ঢেউ বুঝে জেলে জাল পেতেছিলো দরিযায়।
কে আর গভীর খোঁজ রাখে।

নদীর ও কান্না আছে,
নদীর ও দুঃখ আছে,
আনন্দের প্রকাশ  আছে ভরা যৌবনে।

নদী কাঁদে কত শান্ত মনে বিকেলে,
নদী কাঁদে সেই মায়াবী নিশিত রাতে,
আত্রাই নদী একান্ত নির্জনে কাঁদে।

ও আত্রাই নদী,
তুমি বয়ে চলো,ঢেউ তোল, কাঁদো,
আমরা শুধু  ঢেউ দেখি,
কান্না দেখতে পাই না,
অচিন গাঙ অচিন থেকে যায়।



আমার গৌরবে গাঁথা দিন


আমার যেদিন রঙিন স্বপ্ন  জাগবে
সোনার বাংলাদেশে,
আমি তো সেদিন কাঁদিয়ে ভাসাবো
গৌরবে হেসে হেসে।

আমার যেদিন আকাশ ফুরবে
বিজয়ের উল্লাসে,
আমি তো সেদিন পতাকা
উড়াবো চোখের পানিতে।


অপরূপ  বাংলা


সবুজের এই সমারোহে
নির্বাক চোখে চেয়ে রই,
এমন এই অপরূপ বাংলাকে
কোথাও পাবো নাকো খুঁজে আর?
এই বাংলাতে ফুল - ফল,
আর নদ - নদীতে ভরপুর,
মিষ্টি কন্ঠে পাখির গানে
সময় কাঁটে।
ঘাস ফড়িং আর প্রজাতি
দেখতে অনেক ভালো লাগে,
রাত্রি বেলায় জোনাকি পোকা
জ্বালায় আলো।
সকালবেলা সূর্য  রক্তিম আকাশে
উঁকি দেয়, রাতের বেলায় জ্যোৎস্না
মাখা চাঁদের কি দারুণ আলো!
এই অপরূপ বাংলায় সবুজের
মাঝে মিশে একাকার হয়েছি।

শনিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০১৯

আলোকিত তারুণ্যের প্রতীক অলি মাহমুদের আজ জন্মদিন

নিজস্ব প্রতিবেদক:
 অলি মাহমুদ। জন্ম ৫ জানুয়ারি। রত্নভূমি নরসিংদী জেলার বেলাব উপজেলার আড়িয়াল খাঁ নদীর তীরবর্তী ধুকুন্দী গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে তার জন্ম। আত্মপ্রত্যয়ী, আত্মবিশ্বাসী, নিষ্ঠা, দৃঢ় চিত্তের এক তরুণ অলি মাহমুদ।

তরুণ বয়স থেকে সে শিল্পকলা, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সাংগঠনিক কাজে মেধার স্বাক্ষর রেখে চলেছেন। এরই মধ্যে কাজের মধ্যে দিয়ে সুধী সমাজ ও জাতীয় পর্যায়ে সকলের নজর কেড়েছেন।

অলি মাহমুদ সম্পাদিত শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক “বাংলা দর্পণ” পত্রিকার মাধ্যমে বাংলা ভাষাকে জাতিসংঘের দাপ্তরিক ভাষা করার জন্যে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে চলেছে এই টগবগে তরুন।

সেই সাথে শিল্প, সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রকাশনায় তার সৃজনশীল কর্মকান্ড ধারাবাহিক ভাবে অব্যাহত রয়েছে। তরুণ সংগঠক হিসেবে সামাজিকও সাংস্কৃতিক সংগঠনের দায়িত্ব পালনের মধ্যে দিয়ে ইতোমধ্যে সফলতার পরিচয় রেখে চলেছেন।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চারুকলা বিষয়ে অর্নাস ও মাস্টার্স সম্পন্ন করার পর দেশের বাইরে ও দেশে একাধিক শিল্পকলা বিষয়ক সেমিনারে অংশগ্রহন করা ছাড়াও বিভিন্ন প্রদর্শনীতে তিনি অংশগ্রহণ করেন। শিল্পকলার প্রতি অগাধ ভালোবাসা থেকেই সংস্কৃতির পথে তার এই পথচলা শুরু। অলি মাহমুদ এক প্রতিভার নাম যার অসামন্য গুণের দ্বারা শিল্প, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সমাজের মধ্যে অসাধারণ সমন্বয় করতে সক্ষম হয়েছেন।


নিজ জেলা নরসিংদী ছাড়াও বি-বাড়িয়া,কিশোরগন্জ,গাজীপুর,নারায়নগন্জসহ দেশের ভিবিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ১৭ টির উপরে ভাস্কর্য ও স্মৃতিস্তম্ভের   ভাষ্কর হিসেবে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করে চলেছেন। এই তরুণ ভাস্করের কর্ম এরই মধ্যে জাতীয় পর্যায়ে সমাধৃত হয়েছে।তাঁর উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্য হলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে প্রথম ভাস্কর্য " মাস্টারদা সূর্যসেনের প্রতিকৃতি " বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর নগরে "বাংলার ঈগল",নরসিংদী জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সামনে "সেবাবৃত্ত", জেলা আওয়ামীলীগ কার্যালয়ের সামনে জনবন্ধু স্মৃতিস্তম্ভ ইত্যাদি।
জেলা শহরের প্রথমবারের মতো একক চিত্র প্রর্দশণী করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন ও সেই সাথে জাতীয় শিল্পাঙ্গনে নিজ প্রতিভার উজ্জল স্বাক্ষর রেখে চলেছেন।
প্রত্রিকা প্রকাশের পাশাপাশি এই তরুণের আরেকটি সুজনশীল কর্ম হলো বইয়ের প্রচ্ছদ আঁকা।
নতুর প্রজন্মের তরুণ প্রতিভা অলি মাহমুদের স্বপ্ন বাংলাদেশের শিল্প, সাহিত্যকে আন্তজার্তিক পর্যায়ে আরো বেশি বর্ণিল ও সমৃদ্ধ করে তোলা। আর সেই লালিত স্বপ্নের বাস্তবায়নে কাজ করে চলেছেন এ অদম্য তরুণ। আজ এই তরুণের জন্মদিনে তাঁর সমৃদ্ধ আগামীর প্রত্যাশা করছি।