নরসিংদী প্রতিনিধি:
নরসিংদী রায়পুরা উপজেলায় প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছে ২ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান। সম্প্রীতি তাদের এই ঘটনা চারদিকে ফেসবুকসহ ছড়িয়ে পড়েছে বিভিন্ন সাইটে।
৭২ টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত এই নরসিংদী জেলা। একমাত্র নারী চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন নাছিমা বেগম। নাছিমা বেগমের স্বামীর মৃত্যুর পর অনেক আশা নিয়ে মরজাল ইউনিয়নবাসী তাকে ভোট দিয়ে জয়ী করেছিলেন। কিন্তু ক্ষমতায় আসতে না আসতেই একই উপজেলার রাধানগর ইউনিয়নের ৬৫ বছর বয়স্ক সাদেক চেয়ারম্যানের সাথে গভীর প্রেমের সম্পর্ক তৈরী হয়।
এদিকে মরজাল ইউনিয়নের কতিপয় ব্যাক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সাদেক চেয়ারম্যান ও নাছিমার কু-কীর্তির কারণে এলাকায় আনাচে-কানাচে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। সাদেক চেয়ারম্যান প্রতাবশালী হওয়ায় কোনো ব্যাক্তিই তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার সাহস পাচ্ছে না।
এদিকে ২টি ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ প্রায়ই বিভিন্ন ভাবে এই চেয়ারম্যানদের কাছে হেয়-প্রতিপন্ন হচ্ছে। তাদের অভিযোগ, চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হওয়ার পরে তারা জনগনের কাছে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তার কিছুই করছে না।
তাই জনগণ রীতিমত তাদের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করছে। গত ১৪ ই মে “রায়পুরা উপজেলা ছাত্রলীগ” নামে একটি ফেসবুক একাউন্টের স্ট্যাটাসে তাদের এই গোপন সম্পর্কের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। বিগত সময় ধরে সাদেক চেয়ারম্যান ক্ষমতায় থেকে বিভিন্ন অপকর্ম যেমন- কাবিখা, টিআর, এলজিডি, এলআইসি, হতদরিদ্র তহবিল সহ বিভিন্ন বিল ভাউচারের মাধ্যমে সে টাকা-পয়সা আত্মসাৎ করে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন।
এদিকে মরজাল ইউনিয়নে মুক্তার হোসেন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। ঠিক সেই সময়ে সে কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে হঠাৎ তার অকাল মৃত্যু হয়। তার মৃত্যুর পর মরজাল ইউনিয়নে শোকের ছায়া নেমে আসে।
তখন এলাকার সাধারণ জনগণ মুক্তার হোসেনের মৃত্যুর পর তার স্ত্রীকে ব্যাপক সমর্থন করে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত করেন। আর জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে শপথ গ্রহণের পরপরই শুরু হয় তার প্রেমলীলা। পরে সে তার পাশের রাধানগর ইউনিয়নের ৬৫ বছর বয়স্ক সাদেক চেয়ারম্যানের সাথে গভীর প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে।
এ সমস্ত অবৈধ সম্পর্কের কারণে জনগণ তাদের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন বলে মনে করেন।
নরসিংদী রায়পুরা উপজেলায় প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছে ২ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান। সম্প্রীতি তাদের এই ঘটনা চারদিকে ফেসবুকসহ ছড়িয়ে পড়েছে বিভিন্ন সাইটে।
৭২ টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত এই নরসিংদী জেলা। একমাত্র নারী চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন নাছিমা বেগম। নাছিমা বেগমের স্বামীর মৃত্যুর পর অনেক আশা নিয়ে মরজাল ইউনিয়নবাসী তাকে ভোট দিয়ে জয়ী করেছিলেন। কিন্তু ক্ষমতায় আসতে না আসতেই একই উপজেলার রাধানগর ইউনিয়নের ৬৫ বছর বয়স্ক সাদেক চেয়ারম্যানের সাথে গভীর প্রেমের সম্পর্ক তৈরী হয়।
এদিকে মরজাল ইউনিয়নের কতিপয় ব্যাক্তি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সাদেক চেয়ারম্যান ও নাছিমার কু-কীর্তির কারণে এলাকায় আনাচে-কানাচে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। সাদেক চেয়ারম্যান প্রতাবশালী হওয়ায় কোনো ব্যাক্তিই তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার সাহস পাচ্ছে না।
এদিকে ২টি ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ প্রায়ই বিভিন্ন ভাবে এই চেয়ারম্যানদের কাছে হেয়-প্রতিপন্ন হচ্ছে। তাদের অভিযোগ, চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হওয়ার পরে তারা জনগনের কাছে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তার কিছুই করছে না।
তাই জনগণ রীতিমত তাদের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করছে। গত ১৪ ই মে “রায়পুরা উপজেলা ছাত্রলীগ” নামে একটি ফেসবুক একাউন্টের স্ট্যাটাসে তাদের এই গোপন সম্পর্কের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। বিগত সময় ধরে সাদেক চেয়ারম্যান ক্ষমতায় থেকে বিভিন্ন অপকর্ম যেমন- কাবিখা, টিআর, এলজিডি, এলআইসি, হতদরিদ্র তহবিল সহ বিভিন্ন বিল ভাউচারের মাধ্যমে সে টাকা-পয়সা আত্মসাৎ করে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন।
এদিকে মরজাল ইউনিয়নে মুক্তার হোসেন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। ঠিক সেই সময়ে সে কঠিন রোগে আক্রান্ত হয়ে হঠাৎ তার অকাল মৃত্যু হয়। তার মৃত্যুর পর মরজাল ইউনিয়নে শোকের ছায়া নেমে আসে।
তখন এলাকার সাধারণ জনগণ মুক্তার হোসেনের মৃত্যুর পর তার স্ত্রীকে ব্যাপক সমর্থন করে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত করেন। আর জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে শপথ গ্রহণের পরপরই শুরু হয় তার প্রেমলীলা। পরে সে তার পাশের রাধানগর ইউনিয়নের ৬৫ বছর বয়স্ক সাদেক চেয়ারম্যানের সাথে গভীর প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে।
এ সমস্ত অবৈধ সম্পর্কের কারণে জনগণ তাদের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন বলে মনে করেন।