রাকিব ইয়ামান সাজ্জাত,সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:
১৯৭১ সালে পাকহানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের বর্বর গণহত্যায় নিহতদের শহীদের মর্যদার দাবিতে সিরাজগঞ্জে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা শহরের প্রেসক্লাব চৌরাস্তা মোড়ে শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১ টা পর্যন্ত দেড় ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন ও আলোচনা সভার আয়োজন করে সিরাজগঞ্জের গণহত্যা অনুসন্ধান কমিটি।
মানববন্ধন চলাকালে সংক্ষিপ্ত সভায় সিরাজগঞ্জের গণহত্যা অনুসন্ধান কমিটির আহবায়ক সাংবাদিক সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামীলীগ নেত্রী ড. জান্নাত-আরা-হেনরী তালুকদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা খ.ম.আক্তার, বীর মুক্তিযোদ্ধা আরিফুল ইসলাম চৌধুরী জগলু, এনজিও কর্মী ইসমাইল হোসেন, নব কুমার কর্মকার, এস.এম.শাহাদত হোসেন, আব্দুল মান্নান, সরোয়ার্দী খান, রাশিদাজ্জোহার সরকারী মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মোঃ আকতার হোসেন, সাংবাদিক ফেরদৌস রবিন, সাংবাদিক সুকান্ত সেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন হোসেন খান, ফুলাদ হায়দার খান, মমতাজ শিরিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহের, মঞ্জুরুল হাসান শাহীন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
১৯৭১ সালে পাকহানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের বর্বর গণহত্যায় নিহতদের শহীদের মর্যদার দাবিতে সিরাজগঞ্জে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা শহরের প্রেসক্লাব চৌরাস্তা মোড়ে শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১ টা পর্যন্ত দেড় ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন ও আলোচনা সভার আয়োজন করে সিরাজগঞ্জের গণহত্যা অনুসন্ধান কমিটি।
মানববন্ধন চলাকালে সংক্ষিপ্ত সভায় সিরাজগঞ্জের গণহত্যা অনুসন্ধান কমিটির আহবায়ক সাংবাদিক সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামীলীগ নেত্রী ড. জান্নাত-আরা-হেনরী তালুকদার, বীর মুক্তিযোদ্ধা খ.ম.আক্তার, বীর মুক্তিযোদ্ধা আরিফুল ইসলাম চৌধুরী জগলু, এনজিও কর্মী ইসমাইল হোসেন, নব কুমার কর্মকার, এস.এম.শাহাদত হোসেন, আব্দুল মান্নান, সরোয়ার্দী খান, রাশিদাজ্জোহার সরকারী মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মোঃ আকতার হোসেন, সাংবাদিক ফেরদৌস রবিন, সাংবাদিক সুকান্ত সেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন হোসেন খান, ফুলাদ হায়দার খান, মমতাজ শিরিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহের, মঞ্জুরুল হাসান শাহীন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
- বক্তারা বলেন, ‘স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মুক্তিযোদ্ধা ও বীরঙ্গনাদের স্বীকৃতি দিয়েছেন, দিয়েছেন সন্মাননাও। কিন্তু যারা ১৯৭১ সালে পাকহানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের হাতে নির্মমভাবে নিহত হন, তাদেরকে এখনও শহীদের মর্যদা দেওয়া হয়নি। যেহেতু স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাসী সরকার এখন রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায়, তাই অবিলম্বে ৭১’র গণহত্যায় নিহতদের শহীদের মর্যদা দেয়ার বিষয় এখন সময়ের দাবি।'