সুজন বর্মণ দীপ, নরসিংদী:
নরসিংদীতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন টেঁটাবিদ্ধসহ ২০ জন আহত হয়েছে। ওই সময় ভাংচুর করা হয়েছে ১৫টি বাড়িঘর। রবিবার দুপুরে সদর উপজেলার করিমপুর ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও আহতদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যায় রসুলপুর বাজারে রুটি বিক্রি করা নিয়ে আবুল ও কাওসার নামে দুই ব্যবসায়ীর ঝগড়া হয়। এই ঝগড়াকে কেন্দ্র করে জাহাঙ্গীর ও মমিন নামে দুই গ্রুপ সংগঠিত হয়। এরই জের ধরে রবিবার দুপুরের দিকে দুই পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে ২ মহিলাসহ ১০ জন টেঁটাবিদ্ধ হয়। আহত হয় কমপক্ষে ২০ জন। ওই সময় ভাংচুর করা হয়েছে ১৫টি বাড়িঘর। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহতদের মধ্যে আব্দুর রউফ (৪৫), সুমন মিয়া (২০), ইসমাইল মিয়া (৩৫), সাদ্দাম হোসেন (২২) সাইদুল ইসলাম (১৮), রুবেল মিয়া (২৫), আরিফ মিয়া (২০), মাফিয়া বেগম (৫০), মর্জিনা বেগমকে (৩৫) নরসিংদী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আর রহমান মিয়া (৩২) ও একরাম মিয়া (২৫) নামে দুই জনকে নরসিংদী জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানা যায়।
রসূলপুর গ্রামের ইউপি সদস্য আশরাফ উদ্দিন বলেন, পূর্ব শত্রতার জের ধরে মমিন গ্রুপ আমার এবং আমার লোকজনের বাড়িঘরে হামলা চালিয়েছে। মমিন মিয়া এলাকায় নিজের একক আধিপত্য বিস্তার করতে চায়। কিন্তু গ্রামবাসী তার এই একক আদিপত্য মানতে চায় না। আর তাই তিনি গ্রামে একের পর এক ঝগড়া সৃষ্টি করে চলেছেন। আর আমার লোকজনদের উপর এই বর্বর হামলা চালিয়েছেন।
এই ব্যাপারে জানতে মমিন মিয়ার ব্যবহৃত মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে বন্ধ পাওয়া যায়।
নরসিংদী সদর মডেল থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মোজাফফর হোসেন বলেন, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে টেঁটাযুদ্ধ সংগঠিত হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে এলাকায় পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। এই ব্যাপারে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
নরসিংদীতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন টেঁটাবিদ্ধসহ ২০ জন আহত হয়েছে। ওই সময় ভাংচুর করা হয়েছে ১৫টি বাড়িঘর। রবিবার দুপুরে সদর উপজেলার করিমপুর ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও আহতদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যায় রসুলপুর বাজারে রুটি বিক্রি করা নিয়ে আবুল ও কাওসার নামে দুই ব্যবসায়ীর ঝগড়া হয়। এই ঝগড়াকে কেন্দ্র করে জাহাঙ্গীর ও মমিন নামে দুই গ্রুপ সংগঠিত হয়। এরই জের ধরে রবিবার দুপুরের দিকে দুই পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে ২ মহিলাসহ ১০ জন টেঁটাবিদ্ধ হয়। আহত হয় কমপক্ষে ২০ জন। ওই সময় ভাংচুর করা হয়েছে ১৫টি বাড়িঘর। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহতদের মধ্যে আব্দুর রউফ (৪৫), সুমন মিয়া (২০), ইসমাইল মিয়া (৩৫), সাদ্দাম হোসেন (২২) সাইদুল ইসলাম (১৮), রুবেল মিয়া (২৫), আরিফ মিয়া (২০), মাফিয়া বেগম (৫০), মর্জিনা বেগমকে (৩৫) নরসিংদী সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আর রহমান মিয়া (৩২) ও একরাম মিয়া (২৫) নামে দুই জনকে নরসিংদী জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানা যায়।
রসূলপুর গ্রামের ইউপি সদস্য আশরাফ উদ্দিন বলেন, পূর্ব শত্রতার জের ধরে মমিন গ্রুপ আমার এবং আমার লোকজনের বাড়িঘরে হামলা চালিয়েছে। মমিন মিয়া এলাকায় নিজের একক আধিপত্য বিস্তার করতে চায়। কিন্তু গ্রামবাসী তার এই একক আদিপত্য মানতে চায় না। আর তাই তিনি গ্রামে একের পর এক ঝগড়া সৃষ্টি করে চলেছেন। আর আমার লোকজনদের উপর এই বর্বর হামলা চালিয়েছেন।
এই ব্যাপারে জানতে মমিন মিয়ার ব্যবহৃত মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে বন্ধ পাওয়া যায়।
নরসিংদী সদর মডেল থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মোজাফফর হোসেন বলেন, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের মধ্যে টেঁটাযুদ্ধ সংগঠিত হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে এলাকায় পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। এই ব্যাপারে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।