নিজস্ব প্রতিবেদক:
শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক এদেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য আমৃত্যু সংগ্রাম করেছেন বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, দেশএবং জাতির কল্যাণে অবদানের জন্য ইতিহাসের পাতায় শেরে বাংলার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
তিনি বলেন, এদেশের কৃষক শ্রমিক তথা মেহনতি মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নে তার অবদান জাতি গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে। এ কে ফজলুল হকের অসাধারণ ব্যক্তিত্ব, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা আগামী প্রজন্মের জন্য অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। স্বাধীনতার চেতনা ও গণতান্ত্রিকতাবোধ সৃষ্টিতে তার অসামান্য অবদানের কথা এদেশের মানুষের মন থেকে কোনদিনই বিস্মৃত হবে না।
শুক্রবার বিকালে নয়াপল্টনস্থ যাদু মিয়া মিলনায়তনে শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের ৫৬তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ ঢাকা মহানগর আয়োজিত স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ফজলুল হক এ অঞ্চলের মানুষের শিক্ষা, রাজনীতি, সমাজ সংস্কার ইত্যাদি ক্ষেত্রে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। ঋণসালিশী বোর্ড গঠনের মাধ্যমে এদেশের কৃষককুলকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্ত থেকেউদ্ধার করতে সামর্থ্য হয়েছিলেন। প্রজাস্বত্ব আইন প্রণয়নের মাধ্যমে তিনি ভূমির ওপর এদেশের কৃষক সমাজের অধিকার আদায়ে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করেন।
ন্যাপ মহাসচিব বলেছেন, বাঙ্গালি মুসলিম সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক হিসেবে শেরে বাংলা জাতির কাছেচিরস্মরণীয়। জাতি হিসেবে আমরা যে সবাই বাঙালি এই ঐতিহাসিক সত্যের মূলভিত্তি তিনিই রচনা করেছিলেন।
তিনি আরো বলেন, শেরে বাংলা আমৃত্যু ছিলেন শোষিত ও বঞ্চিত জনগণের অতি আপনজন। একমাত্র প্রেসিডেন্টের পদটি ছাড়া সর্বভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণপদ ছিল না, যা তিনি কোনো এক সময় অলঙ্কৃত করেননি। এ অঞ্চলের মানুষের শিক্ষা, রাজনীতি, সমাজ সংস্কার ইত্যাদি ক্ষেত্রে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন শেরে বাংলা।
দলের ঢাকা মহানগর সদস্য সচিব মো. শহীদুননবী ডাবলু'র সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশগ্রহন করেন ন্যাপ ভাইস চেয়ারম্যান কাজী ফারুক হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব মোঃ নুরুল আমান চৌধুরী টিটো, অর্থ সম্পাদক আহসান হাবিব খাজা, নগর যুগ্ম আহ্বায়ক আনছার রহমান শিকদার, অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, যুব ন্যাপ যুগ্ম সমন্বয়কারী আবদুল্লাহ আল কাউছারী, জাতীয় ছাত্রকেন্দ্রের সমন্বয়কারী সোলায়মান সোহেল প্রমুখ।
শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক এদেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য আমৃত্যু সংগ্রাম করেছেন বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া বলেন, দেশএবং জাতির কল্যাণে অবদানের জন্য ইতিহাসের পাতায় শেরে বাংলার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
তিনি বলেন, এদেশের কৃষক শ্রমিক তথা মেহনতি মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নে তার অবদান জাতি গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করে। এ কে ফজলুল হকের অসাধারণ ব্যক্তিত্ব, রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা আগামী প্রজন্মের জন্য অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। স্বাধীনতার চেতনা ও গণতান্ত্রিকতাবোধ সৃষ্টিতে তার অসামান্য অবদানের কথা এদেশের মানুষের মন থেকে কোনদিনই বিস্মৃত হবে না।
শুক্রবার বিকালে নয়াপল্টনস্থ যাদু মিয়া মিলনায়তনে শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের ৫৬তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ ঢাকা মহানগর আয়োজিত স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ফজলুল হক এ অঞ্চলের মানুষের শিক্ষা, রাজনীতি, সমাজ সংস্কার ইত্যাদি ক্ষেত্রে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন। ঋণসালিশী বোর্ড গঠনের মাধ্যমে এদেশের কৃষককুলকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্ত থেকেউদ্ধার করতে সামর্থ্য হয়েছিলেন। প্রজাস্বত্ব আইন প্রণয়নের মাধ্যমে তিনি ভূমির ওপর এদেশের কৃষক সমাজের অধিকার আদায়ে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করেন।
ন্যাপ মহাসচিব বলেছেন, বাঙ্গালি মুসলিম সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক হিসেবে শেরে বাংলা জাতির কাছেচিরস্মরণীয়। জাতি হিসেবে আমরা যে সবাই বাঙালি এই ঐতিহাসিক সত্যের মূলভিত্তি তিনিই রচনা করেছিলেন।
তিনি আরো বলেন, শেরে বাংলা আমৃত্যু ছিলেন শোষিত ও বঞ্চিত জনগণের অতি আপনজন। একমাত্র প্রেসিডেন্টের পদটি ছাড়া সর্বভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণপদ ছিল না, যা তিনি কোনো এক সময় অলঙ্কৃত করেননি। এ অঞ্চলের মানুষের শিক্ষা, রাজনীতি, সমাজ সংস্কার ইত্যাদি ক্ষেত্রে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখে গেছেন শেরে বাংলা।
দলের ঢাকা মহানগর সদস্য সচিব মো. শহীদুননবী ডাবলু'র সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশগ্রহন করেন ন্যাপ ভাইস চেয়ারম্যান কাজী ফারুক হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব মোঃ নুরুল আমান চৌধুরী টিটো, অর্থ সম্পাদক আহসান হাবিব খাজা, নগর যুগ্ম আহ্বায়ক আনছার রহমান শিকদার, অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, যুব ন্যাপ যুগ্ম সমন্বয়কারী আবদুল্লাহ আল কাউছারী, জাতীয় ছাত্রকেন্দ্রের সমন্বয়কারী সোলায়মান সোহেল প্রমুখ।