সুজন বর্মণ দীপ, নরসিংদী:
গভীর রাতে একাধিকবার ধর্ষন তারপর ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা। নরসিংদীর মাধবদীতে শ্রমিক রাজিয়া বেগম নামে (৪৮) এক নারীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃত আবদুস সালাম এই তথ্য জানান। হত্যাকান্ডের ২০ দিন পর সোমবার সকালে রাজিয়ার সহকর্মী আবদুস সালামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, তথ্যপ্রযুক্তির সুত্র ধরে সালামকে গ্রেপ্তার করা হয়। রাজিয়ার বাড়ি দিনাজপুরের বিরগঞ্জ এলাকায় এবং সালামের বাড়ি নেত্রকোনার কেন্দুয়াতে। তারা দুজনই মাধবদীর রেল লাইন সংলগ্ন আলাদা বাড়িতে ভাড়া থাকত ও এক সাথে মাঠিঁ কাটার কাজ করতো।
পুলিশের আরো জানায়, রাজিয়া ও সালাম একই সাথে মাটি কাটার কাজ করত। দীর্ঘদিনের কাজের সুবাধে তাদের মধ্যে গভীর সখ্যতার জন্ম নেয়। তাছাড়া সালাম রাজিয়াকে নানী বলে ডাকত। ঘটনার দিন সালাম রাজিয়াকে ফোন করে এবং তার ভাড়া বাড়িতে কয়েকবার ধর্ষন করে তারই গায়ের কাপড় দিয়ে গলা চেপে হত্যা করে। নিজেকে নির্দোষ প্রমানে সালাম রাজীয়ার লাশ টেনে নিয়ে যায় একটি নতুন দেয়ালে মোড়ানো পরিত্যাক্ত মাঠে। পরে তার গলায় কাপড় পেচিয়ে ফাসি নাটক সাজানো হয়।
মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইলিয়াস বলেন, আসামী খুবই চালাক। তাকে প্রথমে আনা হয়েছিল ওই মহিলার সাথে কারো কোন পূর্ব শত্রুতা আছে কিনা তা যাঁচাইয়ের জন্য। কিন্তু সে মোটেও বিচলিত না হয়ে হাসিমুখে সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দেয়। পরবর্তীতে ফোন কল রেকর্ডের মাধ্যমে আমরা তার কাছ থেকে খুনের প্রকৃত ঘটনা ও প্রকৃত খুনিকে চিহ্নিত করতে সক্ষম হই।
গত ২০ মার্চ মাধবদীর পুরাতন রেল লাইনের পাশের একটি নির্মানাধীন দেয়ালের পিলারে শ্রমিক রাজিয়া বেগমের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়।
গভীর রাতে একাধিকবার ধর্ষন তারপর ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা। নরসিংদীর মাধবদীতে শ্রমিক রাজিয়া বেগম নামে (৪৮) এক নারীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃত আবদুস সালাম এই তথ্য জানান। হত্যাকান্ডের ২০ দিন পর সোমবার সকালে রাজিয়ার সহকর্মী আবদুস সালামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, তথ্যপ্রযুক্তির সুত্র ধরে সালামকে গ্রেপ্তার করা হয়। রাজিয়ার বাড়ি দিনাজপুরের বিরগঞ্জ এলাকায় এবং সালামের বাড়ি নেত্রকোনার কেন্দুয়াতে। তারা দুজনই মাধবদীর রেল লাইন সংলগ্ন আলাদা বাড়িতে ভাড়া থাকত ও এক সাথে মাঠিঁ কাটার কাজ করতো।
পুলিশের আরো জানায়, রাজিয়া ও সালাম একই সাথে মাটি কাটার কাজ করত। দীর্ঘদিনের কাজের সুবাধে তাদের মধ্যে গভীর সখ্যতার জন্ম নেয়। তাছাড়া সালাম রাজিয়াকে নানী বলে ডাকত। ঘটনার দিন সালাম রাজিয়াকে ফোন করে এবং তার ভাড়া বাড়িতে কয়েকবার ধর্ষন করে তারই গায়ের কাপড় দিয়ে গলা চেপে হত্যা করে। নিজেকে নির্দোষ প্রমানে সালাম রাজীয়ার লাশ টেনে নিয়ে যায় একটি নতুন দেয়ালে মোড়ানো পরিত্যাক্ত মাঠে। পরে তার গলায় কাপড় পেচিয়ে ফাসি নাটক সাজানো হয়।
মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ইলিয়াস বলেন, আসামী খুবই চালাক। তাকে প্রথমে আনা হয়েছিল ওই মহিলার সাথে কারো কোন পূর্ব শত্রুতা আছে কিনা তা যাঁচাইয়ের জন্য। কিন্তু সে মোটেও বিচলিত না হয়ে হাসিমুখে সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দেয়। পরবর্তীতে ফোন কল রেকর্ডের মাধ্যমে আমরা তার কাছ থেকে খুনের প্রকৃত ঘটনা ও প্রকৃত খুনিকে চিহ্নিত করতে সক্ষম হই।
গত ২০ মার্চ মাধবদীর পুরাতন রেল লাইনের পাশের একটি নির্মানাধীন দেয়ালের পিলারে শ্রমিক রাজিয়া বেগমের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়।