সুজন বর্মণ দীপ, নরসিংদী:
উত্তপ্ত হয়ে উঠছে নরসিংদী পলাশ উপজেলার রাজনৈতিক অঙ্গন। গত রবিবার উপজেলার কর্তেতৈল এলাকায় যুবলীগ ও জাসদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় একে অপরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে জাসদ নেতা জায়েদুল কবিরসহ সকল আসামীদের গ্রেফতারের দাবিতে পলাশ থানা ঘেরাও কর্মসূচী ঘোষণা করেছে উপজেলা যুবলীগ। ফলে উভয় পক্ষের নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
এ ঘটনায় সোমবার রাতে পলাশ উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঘোড়াশাল পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম নবাব বাদী হয়ে জাসদের জেলা সভাপতি জায়েদুল কবিরকে প্রধান আসামী করে জাসদের ১০ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, রবিবার বিকালে ঘোড়াশাল কর্তেতৈল এলাকায় জাসদের এক সভাস্থলে নরসিংদী জেলা জাসদ সভাপতি জায়েদুল কবির ও তার দলের লোকজন যাওয়ার পথে যুবলীগের কর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় জাসদ সভাপতি জায়েদুল কবির যুবলীগ নেতাকর্মীদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে। এতে যুবলীগের ৭ থেকে ৮ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছে।
পলাশ উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মুজাহিদ হোসেন তুষার যুবলীগ নেতা-কর্মীদের উপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে জাসদ সভাপতি জায়েদুল কবীরসহ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারের দাবী জানান।
অপরদিকে গতকাল মঙ্গলবার রাতে জাসদের জেলা সভাপতি জায়েদুল কবির বাদী হয়ে ঘোড়াশাল পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও ঘোড়াশাল পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন এবং পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম নবাবসহ যুবলীগের ১৪ নেতাকর্মীর নামে পাল্টা একটি মামলা দায়ের করে।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, রবিবার বিকালে আনুমানিক করতৈলে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জাসদের দলীয় কর্মী সমাবেশে যোগদানের প্রাক্কালে জেলা জাসদের সভাপতি জায়েদুল কবির ও তাঁর সফরসঙ্গী সাংবাদিক ও দলীয় নেতা-কর্মীদের উপর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা হামলা চালায়। হামলায় জায়েদুল কবির, সাংবাদিক ও নেতা-কর্মীরা আহত হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুর রহমান জানান, থানায় দুটি অভিযোগই আমলে নেওয়া হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উত্তপ্ত হয়ে উঠছে নরসিংদী পলাশ উপজেলার রাজনৈতিক অঙ্গন। গত রবিবার উপজেলার কর্তেতৈল এলাকায় যুবলীগ ও জাসদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় একে অপরের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে জাসদ নেতা জায়েদুল কবিরসহ সকল আসামীদের গ্রেফতারের দাবিতে পলাশ থানা ঘেরাও কর্মসূচী ঘোষণা করেছে উপজেলা যুবলীগ। ফলে উভয় পক্ষের নেতা-কর্মীদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
এ ঘটনায় সোমবার রাতে পলাশ উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও ঘোড়াশাল পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম নবাব বাদী হয়ে জাসদের জেলা সভাপতি জায়েদুল কবিরকে প্রধান আসামী করে জাসদের ১০ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, রবিবার বিকালে ঘোড়াশাল কর্তেতৈল এলাকায় জাসদের এক সভাস্থলে নরসিংদী জেলা জাসদ সভাপতি জায়েদুল কবির ও তার দলের লোকজন যাওয়ার পথে যুবলীগের কর্মীদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় জাসদ সভাপতি জায়েদুল কবির যুবলীগ নেতাকর্মীদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে। এতে যুবলীগের ৭ থেকে ৮ জন নেতা-কর্মী আহত হয়েছে।
পলাশ উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আল-মুজাহিদ হোসেন তুষার যুবলীগ নেতা-কর্মীদের উপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে জাসদ সভাপতি জায়েদুল কবীরসহ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারের দাবী জানান।
অপরদিকে গতকাল মঙ্গলবার রাতে জাসদের জেলা সভাপতি জায়েদুল কবির বাদী হয়ে ঘোড়াশাল পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও ঘোড়াশাল পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন এবং পৌরসভার ৭ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম নবাবসহ যুবলীগের ১৪ নেতাকর্মীর নামে পাল্টা একটি মামলা দায়ের করে।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, রবিবার বিকালে আনুমানিক করতৈলে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জাসদের দলীয় কর্মী সমাবেশে যোগদানের প্রাক্কালে জেলা জাসদের সভাপতি জায়েদুল কবির ও তাঁর সফরসঙ্গী সাংবাদিক ও দলীয় নেতা-কর্মীদের উপর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা হামলা চালায়। হামলায় জায়েদুল কবির, সাংবাদিক ও নেতা-কর্মীরা আহত হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে পলাশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুর রহমান জানান, থানায় দুটি অভিযোগই আমলে নেওয়া হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।